চুয়াডাঙ্গা জেলাকে ভিক্ষুকমুক্ত ঘোষণা করেন জেলা প্রশাসন। কিন্তু ভিক্ষুকমুক্ত ঘোষণার পরেও থামেনি ভিক্ষাবৃত্তি বরং মাইক নিয়ে শুরু হয়েছে। যেখানে মাইকে প্রচারণা চালাতে প্রশাসনের অনুমতি লাগে, সেখানে কিভাবে মাইক নিয়ে নিষিদ্ধ কাজ করে চলেছে এরা? রাতজাগা কর্মীদের দিনের ঘুম নষ্ট করে, শব্দ দূষণ, ইমোশনাল ব্ল্যাকমেইল করে পয়সা আদায় করে চলছে ভিক্ষুক চক্র। এদের থামানো না গেলে উন্নয়নের সকল মাইলফলক প্রশ্নবিদ্ধ হতে পারে। ভিক্ষা করার জন্য মাইক বাজাচ্ছেন অথচ তিনি ক্যামেরার সামনে আসতে নারাজ। বার বার ক্যামেরা সরিয়ে দেন।
ভিডিওটি গত ০৩ জুন সকাল ১১টায় চুয়াডাঙ্গা শহরের মহিলা কলেজ এলাকা থেকে আমার এমপি ডটকমের একজন ভলান্টিয়ার ক্যামেরাবন্দী করেন।
এ বিষয়ে চুয়াডাঙ্গা ১ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য জনাব মোঃ আলী আজগর ও চুয়াডাঙ্গা ২ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য জনাব সোলায়মান হক জোয়ার্দার ছেলুন-এর দৃষ্টি আকর্ষন করা যাচ্ছে।