View Question 4734 views
Subject : ১০টি উন্নয়ণমূলক কাজ ও আগামী ২ বছরের উন্নয়ণ কর্মসূচী প্রসংগে!
Written By : Rabiul H Bhuyian
মাননীয় এমপি মহোদয়,
আমারএমপি ডট কমের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা নিন। আমরা আপনার সংসদীয় এলাকার জনগনের পক্ষ থেকে আপনার মাধ্যমে ইতোমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে এরকম ১০টি উন্নয়ণমূলক কাজ এবং আপনার আগামী ২ বছরের উন্নয়ণ কর্মসূচী প্রসংগে জানতে চাই।
বিনীত,
আমার এমপি ডট কম কর্তৃপক্ষ।
Written By : Md. Mamunur Rashid Kiron -মোঃ মামুনুর রশীদ কিরন
“বিছমিল্লাহির রাহমানির রাহিম”
জনগন ও জন প্রতিনিধিদের মাঝে সেতুবন্ধনকারী আমার এমপি ওয়েবসাইটকে ধন্যবাদ জানাই এমন একটি অসাধারণ উদ্যোগ গ্রহণ করার জন্য। আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরতœ জননেত্রী শেখ হাসিনাকে কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানাই প্রিয় বেগমগঞ্জ বাসীর পক্ষে মহান জাতীয় সংসদে আমাকে প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ দেওয়ার জন্য। প্রিয় বেগমগঞ্জ বাসীর জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে, সমৃদ্ধ বেগমগঞ্জ গড়ার কার্যক্রমে বেগমগঞ্জ বাসীর অকুন্ঠ সমর্থন ও ভালবাসা আমার কাজ করার একমাত্র অনুপ্রেরণা।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়ন সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে ২০০৯ থেকে ২০১৬ ইং সাল পর্যন্ত ব্যাপকভাবে সড়ক পরিবহন ও গ্রামীণ যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন, রেকর্ড পরিমাণ বিদ্যুৎ উৎপাদন, শিল্পসহায়ক অবকাঠামো নির্মাণ, শিক্ষার আধুনিকায়ন, সর্বস্তরে স্বাস্থ্য সেবা পৌছে দেওয়ার লক্ষ্যে কমিউনিটি ক্লিনিক চালু করা, তথ্য প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করণ। দরিদ্র জনগোষ্ঠী ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান বৃদ্ধি দারিদ্র্য বিমোচনের মাধ্যমে উন্নয়ন বৈষম্য রোধ, নারীর ক্ষমতায়ন, রেকর্ড পরিমাণ খাদ্যশস্য উৎপাদন, গৃহ-হীনদের বাসস্থানের ব্যবস্থা করন, সর্বোপরি প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহারের মাধ্যমে বাংলাদেশ এখন নি¤œ মধ্যম আয়ের দেশে উত্তীর্ণ হয়েছে। জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিশ্ব অর্থনীতির উদিয়মান শক্তি হিসাবে আত্ম প্রকাশ করেছে। বাংলাদেশের লক্ষ্য এখন ২০২১ সালে মধ্যম আয়ের দেশ এবং ২০৪১ সালে উন্নত দেশে উত্তীর্ণ হওয়া।
জননেত্রী শেখ হাসিনার আটবছরের উন্নয়ন ধারাবাহিকতায় বেগমগঞ্জের গত তিন বছরের উল্লেখযোগ্য উন্নয়ন কর্মকান্ড সমূহ ঃ
১. ৫০০ শয্যার জননেতা নুরুল হক আধুনিক হাসপাতালের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন। যা নির্মাণে প্রায় চারশ কোটি টাকা অনুমোদন হয়েছে।
২. গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন ঃ
** স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের আওতায় ৫৭.৫৪ কি.মি. কাঁচা রাস্তা পাকা ও মেরামত করা হয়েছে ১৯ কোটি ৮ লক্ষ টাকা ব্যয়ে। চলমান আছে ১৪০ কি.মি. যার প্রকল্প ব্যয় ৫৯ কোটি ৭ লক্ষ টাকা।
** সেতু কালভার্ট নির্মাণ ২৯১.২০ মিটার, যার প্রকল্প ব্যয় ৩ কোটি ৪ লক্ষ টাকা, চলমান আছে ৯১৯ মিটার যার প্রকল্প ব্যয় ২৬ কোটি ৮৩ লক্ষ টাকা।
** দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রনালয়ের আওতায় বেগমগঞ্জে কাবিটা/কাবিখা প্রকল্পের ও ঞ.জ ২৭৩টি ও ১৫৬৭ প্রকল্পের মাধ্যমে কাঁচা রাস্তা নির্মাণ, মাঠ ভরাট ও নানাবিধ প্রতিষ্ঠান, মসজিদ, বিদ্যালয় মাদ্রাসার উন্নয়ন করা হয়েছে।
*** কাবিখা, কাবিটা, ঞ.জ মোট ৬০৭টি সোলার প্রকল্পের আওতায় ১৪৯৯টি বাড়ী এবং প্রতিষ্ঠানে বিকল্প বিদ্যুৎ হিসাবে সোলার প্যানেল স্থাপন হয়েছে।
*** গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়নে মোট ২১ সেতু (কালভার্ট) নির্মিত হয়েছে।
৩. বেগমগঞ্জ টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে ১৫০ শয্যার ছাত্রাবাস নির্মাণ, মাল্টিপারপাস বিল্ডিং, একাডেমিক ভবন সম্প্রসারণ সহ অন্যান্য উন্নয়ন মূলক কাজ ৩৪ কোটি ৬৩ লক্ষ টাকা ব্যয়ে সমাপ্তির পথে।
৪. ৩৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন ভবন নির্মাণ কাজ সম্পন্ন। চলমান আছে ২৬টি। যাতে ব্যয় ১৭কোটি ১২লক্ষ টাকা।
** ১৬টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের নতুন ভবন নির্মাণ ও দুটি উর্ধ্বমুখীর কাজ চলমান, যার প্রকল্প ব্যয় ১০ কোটি ৩৯ লক্ষ টাকা।
** ৫টি মাদ্রাসার নতুন ভবন নির্মাণ, যার প্রকল্প ব্যয় ২ কোটি ৪২ লক্ষ টাকা।
** হানিফ ভূঁইয়া স্কুল এন্ড কলেজের উর্ধ্বমুখি ভবন নির্মাণ, যার প্রকল্প ব্যয় ৫৮ লক্ষ টাকা।
৫. টেক্সটাইল ভোকেশনাল ইনস্টিটিউটের নতুন ভবন নির্মাণ যার প্রকল্প ব্যয়ের পরিমান ৩ কোটি ২২ লক্ষ ৪৪ হাজার টাকা।
৬. জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানের জীবন আদর্শ শিশু কিশোরদের মাঝে ছড়িয়ে দেওয়ার লক্ষ্যে, বঙ্গবন্ধু জীবনী অবলম্বনে রচিত গ্রাফিক নোভেল মুজিব পার্ট (১,২) বেগমগঞ্জ উপজেলা ও চৌমুহনী পৌরসভার ২১০টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কয়েক হাজার শিক্ষার্থীদের মাঝে বিতরণ।
৭. বেগমগঞ্জ উপজেলা ও চৌমুহনী পৌরসভার গৃহ-হীনদের মাঝে নিজ অর্থায়নে প্রায় এক হাজার ঘর নির্মাণ।
৮. বেগমগঞ্জের অধিকাংশ প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে নিজ অর্থায়নে মিড ডে মিল চালু। মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ও মাদ্রাসার অতিথি শিক্ষকদের নিজ অর্থায়ন থেকে বেতন প্রদান এবং প্রায় পাঁচ শতাধিক গরীব মেধাবী শিক্ষার্থীদের বৃত্তি প্রদান।
৯. নোয়াখালী যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের প্রশাসনিক ভবন, সম্প্রসারন, ষ্টাপ ডর্মেটরী নির্মাণ ও অন্যান্য উন্নয়ন মূলক কাজ প্রায় ৭ কোটি টাকা ব্যয়ে সমাপ্ত।
১০. বিদ্যুৎ উন্নয়ন ঃ
*** চৌমুহনী বিদ্যুৎ সরবরাহের দপ্তর ভবন নির্মাণ। চৌমুহনী ৩৩/১১ উপকেন্দ্রের ক্ষমতা ২০গঠঅ হতে ৩০গঠঅ বর্ধিত করন সমাপ্ত যার প্রকল্প ব্যয় ৩ কোটি ৫৫ লক্ষ টাকা।
নোয়াখালী পল্লিবিদ্যুৎ সমিতির আওতায় ঃ
*** কুতুবপুর বেগমগঞ্জ Ñএ ২০গঠঅ উপকেন্দ্র স্থাপন ও বেগমগঞ্জ-০২ উপকেন্দ্রের ক্ষমতা ১০গঠঅ হতে ১৫গঠঅ রূপান্তর,
৩৩কঠ লাইন স্থাপন ৩৩ কি.মি. ও ১১কঠ লাইন স্থাপন ২৬ কি.মি যাতে প্রকল্প ব্যয় প্রায় ১৫ কোটি ১০ লক্ষ টাকা। সদর দপ্তরে প্রশাসনিক ভবন ও অন্যান্য উন্নয়ন মূলক কাজের প্রকল্প ব্যয় প্রায় ১০ কোটি টাকা।
*** বেগমগঞ্জ উপজেলার ৮০% জনগোষ্ঠীকে বিদ্যুৎ আওতায় আনা হয় ও নতুন বিদ্যুৎ সংযোগ প্রায় ২৬ হাজারের বেশি।
১১. গোপালপুর ও জিরতলী ইউনিয়নে প্রায় ২২ কি. মি. খাল খনন করা হয়েছে, যার প্রকল্প ব্যয় ১ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা। ১টি সুইচ গেইট নির্মাণ এবং চলমান আছে তিনটি যার প্রকল্প ব্যয় ৩ কোটি ৯৭ লক্ষ টাকা।
১২. বার্ষিক উন্নয়ন তহবিল ও রাজস্ব উদ্ধৃত্ত তহবিল হতে, রাস্তা সিসি করন, রাস্তা সলিং, গাইড ওয়াল নির্মাণ, ওয়াসব্লক নির্মাণ, স্কুল মেরামত, রাস্তা সংস্কার। যার মোট ব্যয় ১১ কোটি ৭৬ লক্ষ টাকা।
১৩. আব্দুল মালেক উকিল মেডিকেল কলেজের দ্বীতল বিশিষ্ট ২টি ছাত্র ও ছাত্রী হোষ্টেল নির্মাণ, যাতে ব্যয় হয় Ñ ১৩ কোটি ৪০ লক্ষ টাকা।
১৪. নোয়াখালী কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের আওতায় বাংলাদেশ সরকার, বিশ্বব্যাংক, এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় এর অর্থ সহায়তায় ৬ মাস মেয়াদী, ২মাস ও স্বল্প মেয়াদী স্টেপ, সেইপ, ওভেন মেশিন, ড্রাইভিংয়ে প্রকল্পের আওতায় ৩১৭০ জন প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। গত তিন বছরে কয়েক হাজার বিদেশগামীদের প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে।
*** প্রশিক্ষণ কারীদের মধ্যে বিভিন্ন স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠানে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হয়েছে ১৩৯৩ জনের।
১৫. বেগমগঞ্জ উপজেলার সরকারি ৭টি ও বেসরকারি ৩টি উচ্চ বিদ্যালয়ে ডিজিটাল ল্যাব স্থাপন হয়েছে, প্রতিটিতে ১০টি করে অত্যাধুনিক কম্পিউটার রয়েছে, আমি ব্যক্তিগতভাবে অন্যান্য প্রতিষ্ঠানে ডিজিটাল ল্যাব বা কম্পিউটার কিনতে সহায়তা প্রদান করেছি।
১৬. রাজগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদ কমপ্লেক্স নির্মাণ ও দূর্গাপুর ইউনিয়ন পরিষদ কমপ্লেক্স নির্মাণাধীন, যাতে মোট প্রকল্প ব্যয় ১ কোটি ৪৪ লক্ষ টাকা।
আগামী দুই বছরের বেগমগঞ্জ উপজেলার উন্নয়ন পরিকল্পনা।
১. বেগমগঞ্জে আই.টি পার্ক নির্মাণের প্রকল্প অনুমোদনের প্রক্রিয়া চলছে।
২. বেগমগঞ্জ শতভাগ বিদ্যুৎতায়নের জন্য ৩১৫ কি.মি. লাইন স্থাপন ও ২০১৮ সালের জুন মাসের মধ্যে শতভাগ বিদ্যুতায়ন হবে বেগমগঞ্জ।
৩. বেগমগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স কে ৫০ শয্যায় উন্নতিকরন ও নতুন ভবন নির্মাণ।
৪. বাংলাদেশে ৪টি নিউক্লিয়ার হাসপাতালের মধ্যে ১টি বেগমগঞ্জে স্থাপনে প্রক্রিয়াধীন। যার অচিরেই ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপিত হবে।
৫. গ্রাম পর্যায়ে স্বাস্থ্যসেবা সঠিকভাবে প্রদানের লক্ষ্যে- কমিউনিটি ক্লিনিক তদারকির আওতায় আনা ও নতুন কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপিত হবে।
৬. গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়নে ১৫০ কি. মি. কাঁচা রাস্তা পাকা করন ও সংস্কার, জরুরি সেতু কালভার্ট নির্মাণ। মাননীয় সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী জননেতা জনাব ওবায়দুল কাদের এম.পি মহোদয়ের মাধ্যমে নোয়াখালী, ফেনী, লক্ষ্মীপুর এবং নোয়াখালী, সোনাইমুড়ী ও কুমিল্লা সড়ক চার লেনে উন্নতি করন।
৭. বেগমগঞ্জ উপজেলায় জলবদ্ধতা নিরসনে খাল খনন কাজ বেগবান ও কৃষি কাজে সহায়তার জন্য সুইচ গেইট নির্মাণ।
৮. বেগমগঞ্জে মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স নির্মাণ।
৯. জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানের জীবন আদর্শ কিশোর-কিশোরীদের মাঝে ছড়িয়ে দেওয়ার লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধুর জীবনী অবলম্বনে রচিত গ্রাফিক নোভেল মুজিব পার্ট Ñ (১,২,৩) মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মাঝে বিতরণ।
১০. উল্লেখযোগ্য বিদ্যালয়গুলোতে ডিজিটাল ল্যাব স্থাপন।
১১. বেগমগঞ্জ উপজেলা ১৬টি ইউনিয়ন ও চৌমুহনী পৌরসভার সাধারণ জনগনের নিজ অর্থায়নে মেডিকেল ক্যাম্প ও বিনা মূল্যে ঔষধ বিতরণ।
১২. জননেত্রী শেখ হাসিনার অন্যতম পরিকল্পনা গৃহ-হীনদের বাসস্থানের ব্যবস্থা করনের কাজ চলমান থাকবে।
১৩. বেগমগঞ্জ উপজেলার বেশির ভাগ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন ভবন নির্মাণ, মাধ্যমিক বিদ্যালয়, মাদ্রাসা, ও চৌমুহনী সরকারি সালেহ আহম্মদ কলেজ ও জালাল উদ্দীন ডিগ্রি কলেজের নতুন ভবন নির্মাণ।
১৪. অচিরেই গভীর নলকূপ স্থাপনের মাধ্যমে বেগমগঞ্জের মানুষের সুপেয় পানির সমস্যা সমাধান করার প্রক্রিয়া চলমান।
১৫. পর্যায়ক্রমে, ইউনিয়ন কমপ্লেক্সের ভবন নির্মাণ।
১৬. নোয়াখালী কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র ও যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের মাধ্যমে বেগমগঞ্জে যুবকদের প্রশিক্ষণ প্রদান ও কর্মসংস্থানের কার্যক্রম চলমান থাকবে।
১৭. মাদকের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ কঠোর অবস্থান বজায় থাকবে। মাদক সেবী ও মাদক বিক্রেতার বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে সাজা দেওয়া প্রক্রিয়া আরো বেগবান হবে।
১৮. দুটি সাইক্লোন সেন্টার নির্মাণ প্রক্রিয়াধীণ।
ধন্যবাদান্তে,
(মোঃ মামুনুর রশীদ কিরন)
সংসদ সদস্য