নোয়াখালীর কবিরহাট উপজেলার একমাত্র যাত্রীছাউনীটি ব্যাক্তিগত সম্পত্তি হিসেবেই ব্যবহার হচ্ছে বেশ কিছুদিন যাবত।
নোয়াখালী-৫ আসনের অন্তর্গত, জেলা সদর হতে ১৭ কিলোমিটর দূরে অবস্থিত কবিরহাট উপজেলা নোয়াখালী জেলার গুরুত্বপূর্ণ ও অত্যন্ত জনবহুল একটা এলাকা। এই উপজেলার প্রশাসনিক সকল কার্যক্রম কবিরহাট বাজারের নিকটেই হয়ে থাকে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র,উপজেলা ভূমি অফিস, সাবরেজিষ্ট্রার অফিস, স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসা সহ সকল গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান কবিরহাট বাজারের সাথেই। উক্ত এলাকার জনগণের স্বার্থে জেলাপরিষদ কর্তৃক নির্মিত হয় কবিরহাট যাত্রীছাউনীটি। অথচ এর সুফল পাচ্ছেনা জনগণ। ব্যাক্তিগত ভাবে দখল হয়ে আছে যাত্রীছাউনীটি। সরোজমিনে দেখা যাচ্ছে, যাত্রীছাউনীর ভেতরে মটরবাইক, আলমারী, দোকানে ব্যবহৃত তাক, এলপিজির সিলিন্ডার ইত্যাদি রেখে ব্যবহার অনুপযোগী করে রাখা হয়েছে বিধায় জনসাধারণ উক্ত যাত্রীছাউনীটি ব্যবহারের সূযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। যার ফলে পথচারী ও যাত্রীরা যার যার মত করে যেকোনো জায়গা থেকে গাড়িতে উঠতে বাধ্য হচ্ছে।এজন্য সৃষ্টি হচ্ছে যানজট এবং ঘটছে দূর্ঘটনা !
ভিডিওটি আমার এমপির একজন ভলান্টিয়ার গত ২৪শে জুন ২০১৯ তারিখে ধারণ করেন !
এ বিষয়ে নোয়াখালী-৫ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য জনাব ওবায়দুল কাদের এর দৃষ্টি আকর্ষণ করা যাচ্ছে !